“বিপ্লব” একটি পাখির নাম
দিনের এই সময়টা, বেশ একটা মধ্যবর্তী ভাব রেখে, চলে যায়, মনের কোণে, এক আখর বিন্যাসী মেঘ জমতে চাওয়া, নিঃসঙ্গ সন্ধ্যের পূর্বরাগে। জানলা দিয়ে বাইরেটা দেখতে দেখতে, কেমন যেন চোখ ধাঁধিয়ে…
দিনের এই সময়টা, বেশ একটা মধ্যবর্তী ভাব রেখে, চলে যায়, মনের কোণে, এক আখর বিন্যাসী মেঘ জমতে চাওয়া, নিঃসঙ্গ সন্ধ্যের পূর্বরাগে। জানলা দিয়ে বাইরেটা দেখতে দেখতে, কেমন যেন চোখ ধাঁধিয়ে…
তোমাকে খুঁজে খুঁজে কখন নিজেরই যূপকাষ্ঠ পেয়ে গেছি, দেখিনি। হঠাৎ দেখছি বিস্তীর্ণ শ্মশানের জমি। হাজার বছরের কাঠ জমে আছে এই শ্মশানের বুকে। পোড়েনি কেউ, কেউ চায়নি শান্তিজল। সবাই দাঁড়িয়ে থেকেছে।…
এমন একটা কবিতা এমন একটা কবিতা লিখতে চাই যা পড়তে পড়তে আলো এসে পড়বে চাকরিপ্রার্থী বিষণ্ণ যুবকের মুখে। পাড়ার ছেলেরা কলতলার স্নান ভুলে হইহই করে ছুটে গিয়ে ঝাঁপ দেবে পুকুরে…
টিকটিকি দেওয়াল বেয়ে উঠে যাচ্ছে রুপোলি পা যাযাবর সময় ও শাসকের রাজনীতির মতন গিলে নিচ্ছে পাপ ও সত্যতা সাধারণ মানুষ যেন উইপোকা… আমি খসখসে চামড়ায় হাত বুলোই লেজ খসে পড়ার…
ঘুম খুব ইচ্ছে হয় একদিন ঘুমিয়ে পড়ব শান্ত দীর্ঘ ঘুম ঘুমের মধ্যে কোথাও কোনও শব্দ হবে না কোথাও কেউ অপেক্ষা করবে না কেউ ডাকবে না আমি তলিয়ে যাব গভীর থেকে…
আনন্দে যে ছন্দ থাকে দো-রঙা লাটিমের পাশে রোদের তৈরি কতগুলো ছেলে, আমার সমস্ত ক্ষত সারিয়েছে শালিকের কাছাকাছি মাটি দুপুরে খেতে ডাকা মায়ের ডাক , নিবারণ স্নেহ পড়ে ছিলাম বননিস্বনে, কতগুলি…
ঘরকন্না পেরিয়ে দুটো পথ একটি সীমারেখা খুঁজতে খুঁজতে দিগ্বিদিক দিশাহীন অতলে তলিয়ে যাওয়ার মুখে একদীপ আলো পেলে দেখা যেত ইচ্ছের কোনো সঠিক ধারণা নেই চুরমার দু’মুঠোয় ভরে মৃত্যুর ঠোঁটে চুমু…
আমার গলা অবধি রুদ্ধশ্বাস। আমার ব্রহ্মতালুতে জ্বর। এখানে কেউ নেই। এখানে কেউ থাকে না। আমার বুক অবধি ঝলসানো আগুন। মাথার চুলে জড়ানো অঙ্গার। আমাকে দেখতে পাচ্ছ তথাগত? এখানে অবশেষে এসেছি।…
মোহনচূড়া কখনও দেখতে পাব না কি তোমার ভিতর সাজ খুলেছে মোহনচূড়া পাখি ? একটু দূরে, পাশের গাছে আরেক মোহনচূড়ার ডাক, দেখেও দেখছ না ! এবং রাগ করেছ এতই অঙ্গ এবং…
১ যদি কখনও কোনো এক শীতে বাঁশবনে যাই তার সাথে! যদি ঠোঁট দিয়ে কপালে দেয় সিঁদুর– আমার মুখ দেখে সে কি তোমার নাম পড়ে ফেলবে! ২ বাতাস ঘোলাটে মাঝে মাঝে…