রাজসী বসু কুন্ডু

রাজসী বসু কুণ্ডুর কবিতা

স্পর্শ আঁজলা ভরা জল রাখি এ মৃত্যুর বুকে হেঁটে যাই বহুদূর, গত জন্মের মেঠো আলপথ ধরে আর দেখি কীভাবে বিবাহসাজে সেজে ওঠে নিথর দেহ লাল পাড় শাড়ি, আলতা মাখা পা…

রাজসী বসু কুণ্ডুর একটি পাঠপ্রতিক্রিয়া

মানভূম জার্নাল: “ও অশ্বত্থগাছ, নগর অসুখ কেন ছোঁবে আমার এ গরাম দেহ” পাঠক এবং লেখকের যৌথ মননেই সার্থকতা পায় একটি বই। এই সার্থকতা প্রাতিষ্ঠানিক বা অর্থের দিক থেকে যত না…

রাজসী বসু কুণ্ডুর কবিতা

কোনো এক রাতে তার মুখ থেকে শোনা কবিতায় মনে পড়ে যায়, রাত্রি কি ভীষণ নিশ্চুপ স্বরে ঘন হয়ে আসে… পড়ে থাকে কার্নিশে বিরামহীন পিঁপড়ের সারি আসন্নপ্রসূতি পৃথিবীর মতো তারা জড়ো…

রাজসী বসু কুন্ডুর গল্প ‘এখনো এলো না’

নিটোল গ্রীষ্মের দুপুর। তপ্ত বাতাস যেন চারিপাশ থেকে গ্রাস করে ফেলেছে এই ক্ষয়িষ্ণু সভ্যতা কে। তার মধ্যেই রাধাচূড়া ফুলগুলো সূর্যের আলো রাজবেশের মতো গায়ে জড়িয়ে ফেলে অনায়াশেই। ঠিক এই সময়ই…

একটি গদ্য

উনিশ শতকের বিষয় ক্লাস করতে গিয়ে কিংবা সেই ক্লাসের প্রয়োজনেই হুতোম প্যাঁচার নকশা পড়তে গিয়ে মাস্টার মশাইয়ের কাছ থেকে এটুকু জানতে পারি যে হুতোম এবং উৎপল দত্তের টিনের তলোয়ার নাটকটি…

রাজসী বসু কুন্ডুর দুটি কবিতা

সরস্বতী মহাভাগে ক্ষয়ে আসে সব… ঠিক যেন মরা বিকেলের ফিকে হয়ে আসা আলো, বয়ে নিয়ে আসছে গতদিনের খবর। সারি সারি আঁধার বন্ধ জানলা, দরজার ফাঁক দিয়ে গলে এসে আমার ঘরে…